NOT KNOWN DETAILS ABOUT কবিতা, গল্প, গদ্য

Not known Details About কবিতা, গল্প, গদ্য

Not known Details About কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

চোখ, ভয়কাতর বাতাস। বাতাস, সখা আমার, মেঘেদের মামাতো ভাই, এই

মেলে ধরে পাখি। পবিত্র পাপের সতো খুলে দেখায় আবেগী

জয় গোস্বামী জয়দীপ ভট্টাচার্য জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় জগন্ময় মিত্র জামসেদ ফয়জী জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায় জয়িতা সরকার জয়তী গঙ্গোপাধ্যায় জয়দীপ গঙ্গোপাধ্যায় জয়দীপ সরকার জয়া চৌধুরী জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় জলি নন্দীঘোষ জাহানারা পারভীন জ্যোতির্ময় ওয়াদ্দাদার জামসেদ ফয়জী জাঁ আর্তুর র‍্যাঁবো জ্যোতির্ময় দত্ত জগদীশচন্দ্র বসু জয়দীপ ঘোষ ঝ

এই কবিতায় নিম্নরেখাঙ্কিত শব্দ বা শব্দসমষ্টির দিকে লক্ষ করলে দেখা যায় একটি বর্ণের পরপর ব্যবহারের কারণে আলাদা ধ্বনিমাধুর্য এসেছে। পড়তে গেলে কানে আলাদা অনুভূতি আর শিহরণ জাগছে। শব্দালঙ্কারের আরো দুটি বিষয় আছে। একটি হলো যমক আর অন্যটি শ্লেষ। অল্পকথায় বল্লে যমক হলো কবিতায় একই শব্দ অনেকবার ব্যবহার করেও অর্থের ভিন্নতা প্রদান আর শ্লেষ হলো একটি শব্দ একবার মাত্র ব্যবহৃত হয়ে বিভিন্ন অর্থ সৃষ্টির কৌশল। যমকের একটি উদাহরণ হলো—

মন্তব্য: perfectly spoken about self. appeared to be narcissistic celebration of self as a result of others memories

পবিত্র ভট্টাচার্য পার্থ সাহা পুষ্পিত মুখোপাধ্যায় প্রীতিময় চক্রবর্তী প্রত্যূষকুমার রীত প্রশান্ত মাজী প্রজিত জানা প্রবীরকুমার here দত্ত প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত পরিমল দে প্রবালকুমার বসু পিয়াস মজিদ প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় পৃথ্বীরাজ চৌধুরী পুষ্পিতা চট্টোপাধ্যায় প্রবীর চক্রবর্তী পঞ্ছতপা পীযূষ ভট্টাচার্য পূর্ণা মুখোপাধ্যায় প্রশান্তকুমার মজুমদার পবিত্র সরকার পাপড়ি গুহ নিয়োগী প্রশান্ত দাঁ প্রমথ চৌধুরী প্রফুল্লচন্দ্র রায় পার্থপ্রতিম বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ প্যারীচাঁদ মিত্র প্রফুল্ল রায় ফ

কার্পাসের ভ্রুণ। নীল বোরাক থেকে নেমে পড়ি পথে। ক্রোটন বাকল ছিলে

উইকিউক্তিতে কবিতা সম্পর্কিত উক্তির সংকলন রয়েছে।

ড.গোবিন্দচন্দ্র দেব একজন শহিদ ব্যক্তি।

মারে। তাহলে মৃত্যুর আগে কেন থাকবে না এই সামান্য সান্তনা— একটি মিলন

ফুলবাড়ীতে মোমিনুর হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

২০২৪ সর্বসত্ব সংরক্ষিত

কবিতা কেবল ভাষাসর্বস্ব কঙ্কালমাত্র নয়। অনেকটা আপন অস্তিত্বকে খুঁড়ে তুলে আবিস্কার করে নেবার মতো এক মনোভাষা, মানগঠন, রুচিগঠন ও বাচনসৌন্দর্য সৃজন। শৈলীদক্ষতা ও গুনাবলি নতুন এবং সপ্রাণ। নতুন ধারার কবি অজ্ঞাত ফলের কাঁদি কাঁধে নিয়ে নুয়ে পড়ে। বস্তু ও বর্তমান লয়ে কবির খেলা প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ, বেদনা, সুখবোধ, বিরহ এবং অভিমান। ধর্ম-অধর্ম এবং উৎসব ও অভিসার ফুটিয়ে তুলতে পারা যায় কবিতায়। কবি ফাহিম ফিরোজ এর ভাতঘুম নতুন ধারার প্রথম সোপান, অনবদ্য।পুরাতত্ত্ব, দর্শন, ঐতিহ্য আর বাংলা জাতির শেকড় তথা লোকজ ভাষার মিশেলে প্রাচুর্যময় এক শতাব্দীর বাঁক। কোথাও কোনো ঘাটতি নেই, বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত এই নতুন ধারার ইস্তেহার। আগামী একশ বছর সাহিত্যে টিকে থাকার মতে মহত্ত্বময়। বাংলা সাহিত্য জগত এখন লেজুড়বৃত্তির লেবাসে আটকা। ফলে অভাগা এই জাতির সাংস্কৃতিক মুক্তি রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে পদদলিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবর্তনের স্বতঃস্ফূর্ততাকে যারা স্বীকার না করে নির্দিষ্ট তথা আধুনিক ছকের বা গন্ডির মধ্যে কবিতা লিখে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে, হারিয়ে যাবে কালের অতল গর্ভে। নতুন ধারা দিছে তাই আধুনিকের মুখে ছাই!

লাকি মুখার্জী ল্যাডলী মুখোপাধ্যায় শ

Report this page